ভূমিকাঃ
এটা মূলত একটি আন্তর্জাতিক ব্যবসা। যেখানে এক দেশ থেকে পণ্য ক্রয় করে এনে অন্য দেশে বিক্রয় করা হয়। অর্থাৎ, যখন বাংলাদেশের কোন পণ্য বিদেশে বিক্রয় করা হয় তখন তাকে বলা হয় রপ্তানি ব্যবসা। আর বিদেশের কোন পণ্য বাংলাদেশে এনে বিক্রয় করা হলে তখন তাকে বলা হয় আমদানি ব্যবসা। যখন কোন দেশের মানুষর ক্রয় সক্ষমতা বাড়তে থাকে তখন সেই দেশের আমদানির চাহিদা বাড়তে থাকে। আর তখন মানুষ তাদের প্রয়োজনীয় পণ্যের চাহিদা মেটায় এই আমদানি ব্যবসা দ্বারা। তাই কেউ চাইলে আমদানি করার ব্যবসা করে লাভবান হওয়ার চেষ্টা করেতে পারে।
যেভাবে এই ব্যবসা আরম্ভ করা যায়ঃ
এই ব্যবসা আরম্ভ করার পূর্বে প্রথমে বিবেচনা করতে হবে যে কন পণ্য নিয়ে এই কাজ করলে অধিক লাভবান হওয়া যাবে। কেউ চাইলে আবার একাধিক পণ্য নিয়েও কাজ করতে পারে। একাধিক পণ্যে ইনভেস্ট করার ফলে ঝুঁকির পরিমাণও কমে যায়। গাড়ি, ভোজ্য তেল, খাদ্যশস্য ইত্যাদি আরও নানা ধরণের পণ্য আমাদের বাংলাদেশে আমদানি করা হয়ে থাকে। এরপর পণ্য নির্ণয় করা হয়ে গেলে লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে। চাইলে আমদানি ও রপ্তানি উভয়ের জন্য লাইসেন্স আবেদন করা যেতে পারে। আবার চাইলে যে কোন একটির জন্য লাইসেন্স করতে পারেন। লাইসেন্স করার জন্য অবশ্যই আপনাকে আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তর ( বাণিজ্য মন্ত্রনালয়) থেকে নিবন্ধন করতে হবে। সেখানে ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা ব্যয় করে একটি ফর্ম পূরণ করতে হবে। আর তার সাথে কিছু প্রয়োজনীয় সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে। যেমনঃ ট্রেড লাইসেন্স এর ফটোকপি, টিন সার্টিফিকেট, ব্যাংক প্রত্যায়ন পত্র ইত্যাদি। এছাড়াও সঠিক স্থান নির্বাচন, যোগাযোগের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা, অন্য দেশের ভাষা আয়ত্ত করার দক্ষতা থাকলে ভালো। আর তা না পাড়লে শুধু ইংরেজিতে কথা বলতে পাড়লে ও এই ভাষায় ব্যবসার কাজ এগিয়ে নিয়ে যেতে পাড়লেও ব্যবসায় এগিয়ে যাওয়া সম্ভব।
লাভঃ
আমদানি ব্যবসা ব্যবসার জগতে এক অনন্য মাত্রা যোগ করে। এর মাধ্যমে যেমন এক দেশের সাথে অন্য দেশের সখ্যতা বাড়ে তেমনি এর মাধ্যমে দেশের জনগণের পণ্যের চাহিদা মেটানো সম্ভব। সুতরাং, অচিরেই এটি একটি লাভজনক ব্যবসা হিসেবে বিবেচ্য। যার থেকে একজন ব্যবসায়ী খুব সহজেই কোটি টাকা ইনকাম বা লাভ করতে পারে।
শুভ কামনা রইল।
English version
Import business
Introduction:
It is basically an international business. Where products are bought from one country and sold in another country. That is, when any product of Bangladesh is sold abroad, it is called export business. And if any foreign product is brought and sold in Bangladesh then it is called import business. When the purchasing power of a country’s people increases, the import demand of that country increases. And then people meet their demand of necessary goods through this import business. So one can try to profit by importing business.
How to start this business:
Before starting this business, you must first consider which products can be more profitable. One can also work with multiple products if desired. Investing in multiple products also reduces the amount of risk. Cars, edible oil, food grains, etc. are imported into Bangladesh. After the product has been determined, the license has to be applied for. Licenses can be applied for both import and export if desired. Again if you want you can license for any one. To obtain a license you must register with the Office of the Chief Controller of Imports and Exports (Ministry of Commerce). A form has to be filled by spending 3 to 4 thousand rupees there. And some necessary certificates should be provided along with it. For example: photocopy of trade license, tin certificate, bank confirmation letter etc. It is also good to have the right location selection, communication experience and skills, ability to master the language of other countries. And if not, it is possible to move forward in business even if you can only speak English and carry out business in this language.
Profit:
Import business adds a unique dimension to the business world. Through this, as the affinity of one country with another country increases, it is also possible to meet the product needs of the people of the country. So, soon it can be considered as a profitable business. From which a businessman can earn crores of takas very easily.
Best wishes.